ফিফার অর্থ নিয়ে দুর্নীতি
কয়েক বছর ধরেই আর্থিক অসংগতি নিয়ে আলোচনায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। আর্থিক অনিয়মের কারণে ফিফার ফান্ড বন্ধ করে দেওয়ার খবরও মিডিয়ায় উঠেছে। কিন্তু প্রতিবারই তা অস্বীকার করে গেছেন বাফুফে কর্তারা। অবশেষে ফিফার নিষেধাজ্ঞায় সত্যতা মিলেছে বাফুফের আর্থিক অসংগতির বিষয়টি। ৬ কোটি ৩৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকার লেনদেন নিয়ে অভিযুক্ত হয়েছে বাফুফে এবং সাধারণ সম্পাদক সোহাগ।
দরপত্রে অনিয়ম এবং ফিফার ফান্ডের অপব্যবহারের কারণে ফুটবলের সব ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে সোহাগকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং ১০ হাজার সুইস ফ্রা জরিমানা করে ফিফা। তার নিষেধাজ্ঞায় ‘ইমেজ’ সংকটে থাকা বাংলাদেশের ফুটবল আরও ঘোর অন্ধকারে ধাবিত হয়েছে।
বাফুফের চারটি খাত– ক্রীড়া সরঞ্জাম ক্রয়, ফুটবল কেনা, বিমানের টিকিট এবং ঘাস কাটা যন্ত্র কেনা বাবদ যথেষ্ট অনিয়ম পেয়েছে ফিফা। একই সঙ্গে দরপত্র আহ্বানকারী প্রতিষ্ঠান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে আন্তর্জাতিক ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।